Head office: Lalchand Road B,K Tower chawkbazar , chhittagong. 01813558213, 01716981157 Branch office: Senbagh Sultan Flaza 2nd Floor(beside Agrani Bank) Senbag , Noakhali, 01572080515, 01822474980 Created By Abdul K@der
Wednesday, August 11, 2021
কোভিডের ভ্যারিয়েন্টগুলো কী এবং এগুলোর বিরুদ্ধে টিকা কতটা কাজ করে?
সব ভাইরাসই সময়ের সঙ্গে স্বভাবতই বদলাতে থাকে, সার্স-কোভিড-২ এক্ষেত্রে কোন ব্যতিক্রম নয়।
২০২০ সালের শুরুর দিকে যখন এই ভাইরাসটি প্রথম চিহ্নিত হয়, তারপর এটির হাজার হাজার মিউটেশন হয়েছে।
মিউটেশনের মাধ্যমে এভাবে যে পরিবর্তিত ভাইরাস তৈরি হয়, তাকে বলা হয় ভ্যারিয়েন্ট। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বেশিরভাগ মিউটেশনের ফলে ভাইরাসটির মূল গঠনের ওপর খুব কম বা একেবারে কোন প্রভাবই আসলে পড়ে না। সময়ের সঙ্গে এটি বিলুপ্তও হয়ে যায়।
কিন্তু কোন কোন মিউটেশন এমনভাবে ঘটে, যা ভাইরাসটিকে টিকে থাকতে এবং বংশবৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
বিশ্বজুড়ে বিশেষজ্ঞরা সার্স-কোভিড-টু কতটা কীভাবে বদলাচ্ছে তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন, যাতে বড় কোন পরিবর্তন ধরা পড়লে সে অনুযায়ী সরকারগুলো ব্যবস্থা নিতে পারে।
তাহলে এই যে ভাইরাসটির নতুন নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়ছে, তা নিয়ে আমাদের কতটা উদ্বিগ্ন হওয়া উচিৎ?
প্রধান ভ্যারিয়েন্টগুলো কী?
বিশেষজ্ঞরা মূলত চারটি ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে চিন্তিত: আলফা (প্রথম ধরা পড়ে যুক্তরাজ্যে), বেটা (দক্ষিণ আফ্রিকা), গামা (ব্রাজিল) এবং ডেল্টা (ভারত)।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই চারটি ভ্যারিয়েন্টকে উদ্বেগজনক বলে চিহ্নিত করেছে, কারণ এগুলো জনস্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি হুমকি বলে মনে করা হয়। যেমন, এই ভাইরাসগুলো আরও বেশি সংক্রামক, এগুলোতে আক্রান্ত ব্যক্তি আরও বেশি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে এবং এই ভাইরাসটি আরও বেশি টিকা প্রতিরোধী হতে পারে।
এর বাইরে আরও কিছু ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে, যেগুলোর ওপর বিজ্ঞানীরা সতর্ক নজর রাখছেন, কারণ একাধিক দেশের কিছু এলাকায় এসব ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা গেছে।
যেসব দেশে এসব ভ্যারিয়েন্ট ধরা পড়েছিল, সেইসব দেশের সঙ্গে এসব ভাইরাসের সম্পর্ক আছে, এমন ভ্রান্ত ধারণা যাতে না হয়, সেজন্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গ্রিক বর্ণমালা দিয়ে এগুলোর নামকরণের সিদ্ধান্ত নেয়।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট কী?
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের দিকেই সাম্প্রতিককালে বেশি মনোযোগ দেয়া হচ্ছে, কারণ এটি জনস্বাস্থ্যের জন্য আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর চাইতে অনেক বড় হুমকি বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রথমত, আলফা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় এটি ৬০ শতাংশ বেশি সংক্রামক। আর আলফা ভ্যারিয়েন্ট আবার প্রথম ধরা পড়া করোনাভাইরাসের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি সংক্রামক।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের কারণেই ভারতে এপ্রিল এবং মে মাসে করোনাভাইরাসের মারাত্মক দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হেনেছিল। এরপর এটি এখন যুক্তরাজ্যেও সবচেয়ে প্রাধান্য বিস্তার করেছে।
বিশ্বের ৯০টির বেশি দেশে এই ভ্যারিয়েন্ট ধরা পড়েছে। সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, আফ্রিকা, স্ক্যান্ডিনেভিয়া এবং প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোতে।
যুক্তরাজ্য থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে, যারা টিকা নেয়নি, তারা এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হলে, তাদের মারাত্মক অসুস্থতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার আলফা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, করোনাভাইরাসের আগের ধরনগুলোর ক্ষেত্রে যে ধরনের লক্ষণ দেখা গেছে, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ক্ষেত্রে তা আলাদা।
যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের মতে, কোভিডের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে একটানা কাশি, জ্বর এবং কোন কিছুর স্বাদ বা গন্ধ না পাওয়া।
কিন্তু প্রফেসর টিম স্পেক্টর, যিনি একটি অ্যাপ দিয়ে কোভিডের লক্ষণ নিয়ে গবেষণা চালিয়েছেন, তিনি বলছেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তদের জ্বর হলেও এই ভ্যারিয়েন্টের প্রথম দশটি লক্ষণের তালিকায় স্বাদ বা গন্ধ হারানোর ব্যাপারটি নেই।
বরং যুক্তরাজ্যে যারা এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন তারা মাথাব্যথা, গলা ব্যথা এবং সর্দির কথা উল্লেখ করছেন।
প্রফেসর স্পেক্টর বলেন, ফলে তরুণ বয়সী যারা ডেল্টায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের বেলায় এটি একটা বাজে ধরনের ঠাণ্ডা লাগলে যেমন লাগে, সেরকমটাই মনে হচ্ছে। এর বিপদটা হচ্ছে তারা বুঝতেই পারছে না, তাদের কোভিড হয়েছে। তারা এটিকে সাধারণ ঠাণ্ডা লেগেছে বলে মনে করে আরও বেশি মানুষের মধ্যে রোগটি ছড়িয়ে দিচ্ছে।
গত ২৩শে জুন ভারত ডেল্টা প্লাস বলে আরেকটি ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত করেছে, যেটিকে তারা উদ্বেগের কারণ বলে মনে করছে।
পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড এটিকে প্রথম ডেল্টার মতোই একটা ভ্যারিয়েন্ট বলে বর্ণনা করেছিল। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের স্পাইক প্রোটিনে আরেকটি মিউটেশনের (কে৪১৭এন) ফলে এই নতুন ধরনটি আক্রান্ত কোষের সঙ্গে নিজেকে আটকে ফেলতে পারে।
ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে আরও নয়টি দেশে: যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, পর্তুগাল, সুইটজারল্যাণ্ড, জাপান, পোল্যাণ্ড, নেপাল, রাশিয়া এবং চীন।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ডেল্টা প্লাস অনেক সহজে ছড়ায়, ফুসফুসের কোষে অনেক সহজে সংযুক্ত হতে পারে এবং এটির বিরুদ্ধে 'মনোক্লোনাল এন্টিবডি থেরাপি' বলে একধরণের ঔষধ কাজ করে না। তবে শীর্ষস্থানীয় ভাইরোলজিস্টরা বলছেন, এরকম উপসংহারে পৌঁছানোর মতো যথেষ্ট তথ্য আসলে এখনো পাওয়া যায়নি।
একারণে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এখনো এটিকে একটি আলাদা ভ্যারিয়েন্ট হিসেবে চিহ্নিত করেনি।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্প্রতি ল্যাম্বডা ভ্যারিয়েন্টকে তাদের তালিকায় যোগ করেছে। বেশ কয়েকটি দেশে এই ভ্যারিয়েন্টটি দেখা গেছে, বিশেষ করে দক্ষিণ আমেরিকা এবং আন্দেজ অঞ্চলে (পেরু, চিলি, আর্জেন্টিনা এবং একুয়েডর)।
এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বিষয়ক তথ্য শেয়ার করে, এমন একটি সংস্থা বলছে, এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করা হয়েছে ২৯টি দেশে।
এই নতুন ধরনটি শনাক্ত করেন যে বিজ্ঞানীরা, তাদের একজন হচ্ছেন পেরুর কেয়্টোনো হেরেডিয়া ইউনিভার্সিটির মাইক্রোবায়োলজিস্ট পাবলো সুকায়ামা। তিনি বিবিসিকে জানান, "ল্যাম্বডা অনেক বেশি সংক্রামক হতে পারে, কারণ এটা যে এত দ্রুত এত বেশি ছড়িয়ে গেল, তার একমাত্র ব্যাখ্যা এটি। আর এটি অনেক বেশি সংক্রামক হওয়ার মানে হচ্ছে আরও বেশি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হবে, আরও বেশি মৃত্যু ঘটবে।"
প্রফেসর সুকায়ামা বলেন, আক্রান্তদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য প্রমাণ থেকে মনে হচ্ছে এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তদের পেটের পীড়া হতে পারে, তবে এটি অনেক বেশি টিকা প্রতিরোধী কিনা, সেরকম প্রমাণ খুব কম।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, এটির পূর্ণাঙ্গ প্রভাব জানতে আরও অনেক গবেষণার দরকার আছে।
এই ভ্যারিয়েন্টগুলোর বিরুদ্ধে কি টিকা কাজ করছে?]
তবে একটা সুসংবাদ হচ্ছে, সার্স-কোভিড-টু এর বিরুদ্ধে যত টিকা এখন পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলো কাজ করছে বলে প্রমাণ মিলছে গবেষণায়।
তবে করোনাভাইরাসের আদি ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে এসব টিকা যত কার্যকর ছিল, নতুন ভ্যারিয়েন্টের বেলায় কিছুটা কম। বিশেষ করে যারা কেবল টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে।
পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের এক গবেষণায় বলা হয়, ফাইজার বা অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার একটি ডোজ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে মাত্র ৩৩ শতাংশ সুরক্ষা দেয়, অন্যদিকে আলফা ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয় ৫০ শতাংশ। তবে যারা দুটি ডোজই নিয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে ফাইজারের বেলায় ৮৮ শতাংশ এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার বেলায় ৬০ শতাংশ সুরক্ষা পাওয়া যায়।
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির এক স্বতন্ত্র গবেষণায় দেখা গেছে, ভারতে পাওয়া ডেল্টা এবং কাপা ভেরিয়েন্টের বিরুদ্ধে ফাইজার এবং অ্যাস্ট্রেজনেকার দুটি টিকাই কাজ করে।
'সেল' জার্নালে প্রকাশিত এত নিবন্ধে গবেষকরা বলেন, "এই টিকা ব্যাপকহারে অকার্যকর হচ্ছে এমন কোন প্রমাণ নেই । যা থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে বর্তমান প্রজন্মের টিকাগুলো কাজ করছে।"
"কিন্তু যেহেতু এই টিকাগুলো শতভাগ কার্যকর নয়, তাই টিকা দেয়ার পরও বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত অনেককে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। এমনকি টিকা দেয়া অনেক মানুষ, বিশেষ করে যারা কেবল একটি ডোজ নিয়েছে তাদের মধ্যে অনেকের মৃত্যুও ঘটবে", বলছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)।
সিডিসির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ জুন পর্যন্ত ১৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষকে টিকার সবগুলো ডোজ দেয়া হয়েছে। তবে টিকা নেয়ার পরও তাদের মধ্যে ৩ হাজার ৭২৯ জনের কোভিড হয়েছে এবং ৬৭১ জন মারা গেছে।
নতুন ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে লড়াই করার উপায় কী?
যুক্তরাজ্যে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার পর ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডে বয়স্ক মানুষদের বেলায় টিকার প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের মাঝের সময় কমিয়ে আনা হয়।
যাদের বয়স ৪০ এর বেশি, তারা এখন প্রথম ডোজের ছয় সপ্তাহের মাথায় দ্বিতীয় ডোজের জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে পারেন। আগে দুটি ডোজের মাঝে ১২ সপ্তাহের ব্যবধান রাখা হতো। আর এখন সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও টিকা দেয়া হচ্ছে।
কিন্তু স্বল্প এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে টিকা কার্যক্রমের গতি বেশ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।
যেমন বিজ্ঞান বিষয়ক প্রকাশনা 'আওয়ার ওয়ার্ল্ড' এর মতে, ভারতে মোট জনসংখ্যার ৪ শতাংশেরও কম মানুষকে পুরোপুরি টিকা দেয়া গেছে। মাত্র ১৪ শতাংশ তাদের প্রথম ডোজ পেয়েছে।
এজন্যে ভারতে বিশেষজ্ঞরা ডিএনএর পর্যায়ক্রম বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভাইরাসটির ওপর নজর রাখার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন, যাতে জেনেটিক মিউটেশন হলে তা শনাক্ত করা যায়।
অন্যরা জোর দিচ্ছেন সংক্রমণের হার কমিয়ে আনার ব্যবস্থার ওপর। তারা বলছেন, এই প্যান্ডেমিকের মোকাবেলা করতে হবে দীর্ঘমেয়াদে।
এপিডেমিওলজিস্ট ডঃ ললিত কান্ত বলেন, "আমাদের নতুন বিপদজনক ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত করার চেষ্টা আরও জোরালো এবং ব্যাপক করতে হবে এবং আগে ভাগেই সেগুলোর বিস্তার ঠেকানোর পদক্ষেপ নিতে হবে।"ভারতে সবকিছু খুলে দেয়া হচ্ছে এবং ডঃ কান্ত মনে করেন করোনাভাইরাসের একটি তৃতীয় ধাক্কা অবশ্যম্ভাবী।
"কিন্তু জেনেটিক সিকোয়েন্সিং এর মতো পদক্ষেপের মাধ্যমে আমরা এটি বিলম্বিত করতে পারি, এটিকে সীমিত রাখতে পারি। আমাদেরকে নতুন মিউটেশনের ওপর নজর রাখতে হবে এবং কঠোরভাবে নিজেদের নিরাপদ রাখার বিধি-বিধান মেনে চলতে হবে।"
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির জিওগ্রাফিক ইনসাইটস ল্যাবের প্রফেসর এসভি সুব্রমানিয়ান বলেন, কেবল টিকা দিয়ে এই মহামারি থেকে কোন দেশ বেরিয়ে আসতে পারবে না।
তিনি জোর দিচ্ছেন চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দিকে আরও বেশি নজর দেয়া, বিশেষ করে হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা, ভেন্টিলেটর, অক্সিজেন এবং স্বাস্থ্যকর্মী বাড়ানোর ওপর।
"আমার মতে, এই ভাইরাসটি যখন মিউটেশনের মাধ্যমে পরিবর্তিত হচ্ছে, এটির বিরুদ্ধে লড়াই করে আমরা কোনভাবেই জয়ী হতে পারবো না। কিন্তু আমরা এমন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি, যাতে লোকজনকে আশ্বস্ত করা যায় যে, যখন দরকার হবে তখন তারা সহজে এবং সুলভে চিকিৎসা সেবা পাবে।"
"চিকিৎসা এবং আমাদের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার দিকেই আমাদের প্রচেষ্টা ফিরিয়ে আনার এটাই উপযুক্ত সময়", বলছেন প্রফেসর সুব্রমানিয়ান।